dos
How the Family Should Help the Stroke Victim
স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে কি ভাবে পরিবারের লোকজন সাহায্য করতে পারেন
1. স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে ভালোভাবে বোঝার জন্য “স্ট্রোক” ওবাকরোধ (aphasia) রোগ সম্বন্ধে জানা দরকার ।
2.কোন রোগীর সীমাবদ্ধতাকে মেনে নিতে হবে আর রোগী কোন্কোন্কাজকরতে অক্ষম, সে সম্বন্ধে বিশেষ ভাবে জানা দরকার।
3.রোগী যেন সবসময় কোন neurologist বা কোন ডাক্তারের under থাকে। সে রকম ডাক্তার কাছাকাছি না থাকলে জেলা হাসপাতালের কোন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করাউচিতযিনি রোগীর চিকিৎসা করতে পারবেন বা দরকার মত কোন বিশেযজ্ঞ ডাক্তারের কাছে পাঠাতে পারবেন। তাছাড়া ঐ হাসপাতালে হয়ত রোগীরপুনর্বাসনেরব্যবস্থাওথাকতে
পারে।
4. স্ট্রোক হবার পর যত তাড়াতাড়ী সম্ভব রোগীর জন্য ডাক্তারী (medical), শারীরিক (physical), পেশাগত (occupational) ওস্পীচ থেরাপি (speech therapy) চিকিৎসা করান দরকার ।
5.রোগী যাতে অ্ন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ (communicate) করতে পারে, সেদিকে নজর দিতে হবে। রোগী যাতে সংখ্যা গণনা, সংখ্য ব্যবহার করা, দিন / বার উল্লেখ করা , সাধারণভাবে আপ্যায়ন করা (যেমন নমস্কার, জয়-হিন্দ , বসুন) ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে । এই সব ব্যপারে রোগীকে উৎসাহ দেওয়া দরকার। এইগুলো রোগীরপক্ষেমনেরাখা ও দরকার মত ব্যবহার করাসহজ।
6.খুব ছোটখাটো হলেও যদি রোগী কোন কাজ সফলতার সঙ্গে করতে পারে , তার প্রশংসা করা দরকার ।
7.ডাক্তার অনুমতি দিলে রোগীকে পারিবারিকও সামাজিক অনুষ্ঠানে যুক্ত রাখা উচিত ।
8. রোগী যেন একটা রুটিন মেনে চলে। এতে রোগীর নিরাপত্তা থাকবে ও নিজের থেকে কাজ করার উৎসাহ ও সাহস পাবে।
9. রোগী যেন মাঝে-মাঝে বিশ্রাম পায় । বিশ্রামের পর সাধরণত রোগী ভাষার ব্যবহার ও কথা বলার কাজ ভাল করতে পারে ।
10. রোগী যে একজন সাবালক সেটা মনে রাখতে হবে । রোগীকে পরিণত বুদ্ধিসম্পন্ন ও পরিবারের বিশেষ ব্যক্তি হিসাবে গণ্য করতে হবে ।
স্ট্রোক হওয়ার আগে ও পরেও রোগীর পরিবারের ব্য।পারে মতামত নেওয়া উচিত ।
11. রোগী কি চায় সে ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত । রোগীর কোন আত্মীয়-পরিজন বা বন্ধু-বান্ধব রোগীর কথা বলার সীমাবদ্ধতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারে , তাহলে হয়ত রোগী তাদের সাথে কথা বলতে ও দেখা করতে চাইবে না । এই রকম রোগীর ইচ্ছা কে মেনে নিয়ে ধীরে-ধীরে তাকে সামাজিক কাজকর্মে যুক্ত করতে হবে ।
12. রোগী অনেক সময় অস্বাভাবিক ব্যবহার করতে পারে যেটা তার কাছে অতি সাধারণব্যপার। এই রকম আচরণের উপর রোগীর কোন control থাকেনা তার জন্য রাগ বা রসিকতা না করে রোগীর ব্যবহারটাই মেনে নেওয়া উচিত ।
13.অকারণে যদি রোগী কাঁদতে শুরু করে , রোগীর সে আচরণ উপেক্ষা করা উচিত ও রোগীকে অন্য কাজ দেওয়া উচিত ।

